তৈরি পোশাক খাতে পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতিতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তবে অন্যান্য কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাড়ানো এবং সহিংসতা ও হয়রানির বিরুদ্ধে সুরক্ষার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি
পোশাক খাত
তৈরি পোশাক শিল্পের বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতি নিয়ে রাজধানীতে চলছে চার দিনের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী গার্মেন্ট টেকনোলজি বাংলাদেশ (জিটিবি)।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ২০২৩ সালের জন্য বছর সমাপ্তি রপ্তানি তথ্য প্রকাশ করেছে। এই ক্যালেন্ডার বছরে আমাদের পোশাক রপ্তানি ৪৭ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা ২০২২ সালের তুলনায় এক দশমিক ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি।
পোশাক খাতে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে নতুন মজুরি কার্যকর করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন কারখানা মালিকেরা। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত এক স্পষ্টীকরণ বিবৃতিতে এই প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।
পোশাক খাতের পরিবেশগত রূপান্তরের মাধ্যমে লাভবান হবে বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি।
বাংলাদেশে রফতানি আয় বাড়লেও তা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম। আর রফতানি আয় মূলত ধরে রেখেছে তৈরী পোশাক খাত। এই খাতে রফতানি আয় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০.২৭ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরে রফতানি আয়ের ৮৪.৫৭ ভাগই এসেছে পোশাক খাত থেকে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে, অর্থাৎ জুলাই-২০২২ থেকে মার্চ-২০২৩ -এ বাংলাদেশের পোশাক রফতানি প্রায় ১২ শতাংশ বেড়েছে। যে কারো মানদণ্ড অনুসারে একটি চিত্তাকর্ষক অর্জন
প্রতিনিয়ত অর্ডার কমছে। ফলে কারখানার উৎপাদনও কমে যাচ্ছে। এতে সঙ্কটে পড়ছেন গার্মেন্ট শ্রমিকরা। এতদিন বেতনের সাথে ওভারটাইম মিলিয়ে দিন পার হয়ে যেত। এখন ওভারটাইম নেই। ফলে মূল বেতনই ভরসা।